আর ফসল নষ্ট নয়, এবার স্বনির্ভর হবেন কৃষকরা! কৃষকদের জন্য রয়েছে কেন্দ্রের সেরা ৬ প্রকল্প

আর ফসল নষ্ট নয়, এবার স্বনির্ভর হবেন কৃষকরা! কৃষকদের জন্য রয়েছে কেন্দ্রের সেরা ৬ প্রকল্প







 কেন্দ্রীয় সরকার উদ্ভাবনী পরিষেবাগুলি উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। যাতে কর্মসংস্থানের হার বাড়ে এবং কৃষি ক্ষেত্রে উৎপাদন আরও বৃদ্ধি পায়।


সর্বাধিক কৃষি উৎপাদন এবং কৃষি খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধান লক্ষ্য। এর জন্য কৃষকদের ক্ষমতায়ন প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যেই তাঁদের জন্য আনা হয়েছে বিভিন্ন স্কিম এবং পরিকল্পনা। কেন্দ্রীয় সরকার উদ্ভাবনী পরিষেবাগুলি উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। যাতে কর্মসংস্থানের হার বাড়ে এবং কৃষি ক্ষেত্রে উৎপাদন আরও বৃদ্ধি পায়।


কেন সরকারি প্রকল্প প্রয়োজন: নাগরিকদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং জীবিকা প্রদানের জন্য সরকারি প্রকল্পের প্রয়োজন। ভারত কৃষি প্রধান দেশ। তাই যে কোনও খাতের মতো কৃষি খাতেও একাধিক প্রকল্প রয়েছে। যাতে কৃষকদের ফসল উৎপাদনের জন্য কোনও বাধার মুখে পড়তে না হয়। তা-ছাড়া জিডিপি-র একটা বড় অংশ আসে কৃষি এবং কৃষকদের থেকেই। তাই কেন্দ্রীয় সরকারের এই দিকে বিশেষ নজর থাকে। করোনা মহামারীর জেরে হওয়া লকডাউনের সময় অর্থাৎ ২০২০-২১ সালে থমকে গিয়েছিল অর্থনীতি। মুখ থুবড়ে পড়ে একাধিক ক্ষেত্র। কিন্তু সেই সময়েও কৃষি খাতে ৩.৪ শতাংশ হারে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি দেখা যায়। আসলে কেন্দ্রীয় সরকার গত কয়েক বছরে কৃষি খাতে একাধিক প্রকল্প চালু করেছে। এখানে কৃষকদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের সেরা ৬টি প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করা হল।


প্রধানমন্ত্রী কৃষি সিঞ্চাই যোজনা: প্রতিটি কৃষি জমিতে জল পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় সরকার ‘প্রধানমন্ত্রী কৃষি সিঞ্চাই যোজনা’ চালু করেছে। লক্ষ্য: প্রতি কৃষি জমিতে জল পৌঁছনোর ব্যবস্থা করা। এর সঙ্গে জল সংরক্ষণের অঙ্গীকার। পাশাপাশি আরও দক্ষতার সঙ্গে জলের ব্যবহার করাও এই প্রকল্পের লক্ষ্য। মিশন: ক) প্রতি ফোঁটায় বেশি ফসল। খ) জলের উৎস সৃষ্টি ও ব্যবস্থাপনার সমাধান। গ) জমিতে জলের প্রয়োগ এবং কার্যক্রম সম্পর্কে সমাধান।


প্রধানমন্ত্রী কৃষি বিকাশ যোজনা: ২০১৫ সালে এনডিএ সরকার এই প্রকল্প চালু করে। লক্ষ্য: জৈব চাষের প্রচার করাই এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য। পাশাপাশি ঐতিহ্যগত সম্পদের ব্যবহার কী ভাবে আরও বাড়ানো যায়, সেটাও দেখা হয়। মিশন: ক) কৃষকদের ক্লাস্টার বা দল গঠনে উৎসাহিত করা হয়। খ) আগামী বছরগুলিতে ১০ হাজার ক্লাস্টার গঠনের লক্ষ্য। গ) পাঁচ লাখ একর কৃষি জমি জৈব চাষের আওতায় আনা। ঘ) সার্টিফিকেশন খরচ সরকার বহন করবে। ঙ) প্রতিটি ক্লাস্টার বা গ্রুপে ৫০ জন কৃষক জৈব চাষ করতে ইচ্ছুক। চ) প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করা প্রত্যেক কৃষককে একর প্রতি ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হবে।


প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা: এটি একটি শস্য বিমা প্রকল্প। লক্ষ্য: কৃষকদের স্থিতিশীল আয়ের লক্ষ্যে এই প্রকল্প আনা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসল নষ্ট হলেও কৃষকদের দুর্ভাবনার কিছু নেই। মিশন: ক) বিমার মাধ্যমে কৃষকদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। খ) ফসলের ক্ষতি হলেও কৃষকরা যেন দুর্ভাবনায় না-পড়েন। গ) কৃষকদের আত্মনির্ভরশীল করে তোলা। ঘ) কীটপতঙ্গ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে ফসলের ক্ষতির ক্ষেত্রে ঋণ নিশ্চিত করা।


৪। গ্রামীণ ভান্ডারান যোজনা: এই প্রকল্পের অধীনে সরকার গ্রামীণ এলাকায় কৃষকদের হিমঘর বা স্টোরেজে ফসল রাখতে দেয়। লক্ষ্য: গ্রামীণ এলাকায় আধুনিক স্টোরেজ তৈরি করাই মূল লক্ষ্য। পাশাপাশি কৃষকরা যাতে সর্বাধিক ফসল উৎপাদন করতে পারেন, সেই বিষয়ে তাঁদের উৎসাহ দেওয়া হয়। মিশন: ক) পর্যাপ্ত স্টোরেজ সুবিধা তৈরি করা। খ) কৃষকরা খামারের পণ্য, প্রক্রিয়াজাত কৃষি পণ্য এবং কৃষি উপকরণ সংরক্ষণ করতে পারে। গ) খামারের পণ্যের বাজারযোগ্যতা উন্নত করা।


৫। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ মান ধন যোজনা: ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী কৃষকদের জন্য এই প্রকল্প। এই প্রকল্পে কৃষকদের পেনশন দেওয়া হয়। লক্ষ্য: ৬০ বছরের বেশি বয়সী ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাসিক আয়ের বন্দোবস্ত করা। মিশন: ক) ৬০ বছর বয়সের পরে কৃষকদের ন্যূনতম ৩০০০ টাকা মাসিক আয় প্রদান করা। খ) প্রকল্পটি কৃষকদের সহযোগিতা এবং কৃষির কল্যাণ বিভাগের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।


৬। পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনা: এই প্রকল্পে কৃষকদের প্রতি বছর ৬০০০ টাকা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের কৃষি সরঞ্জাম এবং অন্যান্য খরচ জোগানোর লক্ষ্যে এই প্রকল্প আনা হয়েছে। লক্ষ্য: ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের শক্তিশালী করাই এই প্রকল্পের লক্ষ্য। মিশন: ক) কৃষকদের যাতে কৃষি সরঞ্জামের অভাব না-হয়। খ) ছোট চাষীদের আর্থিক সহা

য়তা প্রদান করা।

Nabanna Scholarship: মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক পাশ করলেই সরকার দেবে ১০০০০! কী ভাবে আবেদন করবেন?



Nabanna Scholarship: মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক পাশ করলেই সরকার দেবে ১০০০০! কী ভাবে আবেদন করবেন?







 রাজ্যের অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে থাকা ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় উৎসাহিত করতে বৃত্তি প্রদান করে রাজ্য সরকার (West Bengal Government)। মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) তহবিল থেকে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক অথবা স্নাতক স্নাতকোত্তরের ছাত্রছাত্রীদের ১০ হাজার টাকা করে স্কলারশিপ দেওয়া হবে। এই নবান্ন স্কলারশিপ (Nabanna Scholarship) এ আবেদনের পদ্ধতি, যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয় নথি সম্পর্কে জানুন বিস্তারিত..


হাইলাইটস

মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক পড়ুয়াদের জন্য সুখবর।

উচ্চশিক্ষার জন্য আর করতে হবে না অর্থের চিন্তা।

১০ হাজার টাকা স্কলারশিপ দেবে রাজ্য সরকার।


উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন রাজ্যে উচ্চশিক্ষার হার বাড়বে। কিন্তু এই গরীব দেশে অধিকাংশ মানুষেরই দিন আনতে পান্তা ফুরায়, তাই ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া চালিয়ে নিয়ে যেতে সেই পরিবারের রীতিমত হিমসিম খেতে হয়। অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া বাংলার মেধাবী ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ায় আরও উৎসাহিত করতে তাই একটি বৃত্তি প্রদান করে থাকে রাজ্য সরকার (West Bengal Government)। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের (CM Mamata Banerjee) ঘোষিত এই স্কলারশিপের নাম নবান্ন স্কলারশিপ (Nabanna Scholarship), জানিয়ে রাখি, এই বৃত্তি উত্তরকন্যা স্কলারশিপ হিসেবেও পরিচিত।


এই স্কলারশিপ প্রদানের লক্ষ্য বাংলার দরিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় সহায়তা করা। মাধ্যমিক (Madhyamik Examination) ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা (HS) বা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের ১০০০০ টাকার স্কলারশিপ প্রদান করে থাকে রাজ্য সরকার। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল (WBCMO) থেকেই এই টাকা দেওয়া হয়।


কারা কারা Nabanna Scholarship এর জন্য আবেদন করতে পারবেন?


যেসব ছাত্রছাত্রীরা মাধ্যমিক, উচ্চমধ্যমিক অথবা স্নাতক পাশ করে পরবর্তী ক্লাসে ভর্তি হয়েছেন তারাই নবান্ন স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আবেদনকারীর মাধ্যমিকে ৬৫% নম্বর, উচ্চমাধ্যমিকে ৬০% এবং স্নাতক এবং স্নাতোকত্তরের পড়ুয়াদের কমপক্ষে ৫৫% নম্বর থাকা আবশ্যিক।

শিক্ষার্থীকে অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে। হবে

আবেদনকারীর পরিবারের বার্ষিক আয় হতে হবে ৬০,০০০ টাকা বা তার কম।

যদি কোনও শিক্ষার্থী অন্যান্য বৃত্তি পেয়ে থাকেন তবে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদনা করতে পারবেন না।


Nabanna Scholarship-এ আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি -


মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, বা গ্র্যাজুয়েশনের মার্কশিট।

জয়েন্ট এন্ট্রান্স বা এই ধরনের পরীক্ষার জন্য Rank Card থাকা বাধ্যতামূলক।

পৌরসভা/BDO/ SM/ SDO/ গ্রুপ A অফিসারের তরফে প্রাপ্ত পারিবারিক বাৎসরিক আয়ের সার্টিফিকেট।

নতুন কোর্সে ভর্তির রসিদ।

ব্যাঙ্কের পাস বইয়ের প্রথম পাতার ছবি।

২ কপি ফটো

আবেদন পত্র


Nabanna Scholarship- এর জন্য কী ভাবে আবেদন করবেন?


এক্ষেত্রে অফলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন পত্রটি সরকারি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে সঠিক ভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় নথি সহযোগে পাঠিয়ে দিতে হবে নির্দিষ্ট ঠিকানায়।


আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ঠিকানা -


Department of CMRF Scholarship,

Chief Minister’s Office : ‘NABANNA’

325, Sarat Chatterjee Road

Howrah – 711 102


অথবা


Department of CMRF Scholarship,

Office of the Chief Minister’s Mini Secretariat

‘UTTARKANYA’, New Satellite Towns

hip,

Fulbari , Near NJP Station , Jalpaiguri

Top 5 scholarship West Bengal students



Top 5 scholarship West Bengal students




মেধাবী অথচ আর্থিকভাবে দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা করার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে বিভিন্ন স্কলারশিপে ব্যবস্থা রয়েছে এই স্কলারশিপের টাকা দিয়ে যেকোনো শিক্ষার্থী বিনা বাধায় পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সক্ষম হতে পারেন ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এমন স্কলারশিপ এর হদিস আজ এখানে দেওয়া হচ্ছে।


সামনে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক রেজাল্ট প্রকাশিত হল তারপরেই নতুন ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য লড়াই। তবে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রয়োজন অর্থের কিন্তু অনেক পরিবারের সামর্থ্য নেই পড়াশোনার খরচ চালানোর মেধাবী অথচ আর্থিকভাবে দুর্বল ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা করার ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে বিভিন্ন স্কলারশিপে ব্যবস্থা রয়েছে। এই স্কলারশিপে টাকা দিয়ে যেকোনো শিক্ষার্থী বিনা বাধায় পড়ার সময় চালিয়ে যেতে সক্ষম হতে পারেন ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এমন স্কলারশিপ এর হদিস আজ এখানে দেওয়া হচ্ছে।


উত্তর কন্যা স্কলারশিপ/ নবান্ন স্কলারশিপ

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকে প্রতিবছর প্রচুর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্কলারশিপ প্রদান করা হয়ে থাকে যা আগে চিফ মিনিস্টার নামে পরিচিত ছিল কিন্তু বর্তমানে স্থান বিশেষে তা উত্তরবঙ্গে উত্তর কন্যা স্কলারশিপ এবং দক্ষিণবঙ্গে নবান্ন স্কলারশিপ নামে পরিচিত এই স্কলারশিপটির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যেসব ছাত্রছাত্রীরা কোন কারণবশত উচ্চ মাধ্যমিক বা এইচএস পরীক্ষায় ৭৫ পার্সেন্ট নম্বর পাননি তাদের জন্য স্কলারশিপটি খুব সাহায্যকারী ভূমিকা পালন করে কারণ ৫৫% থেকে ৬৫% নম্বর প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীরা ও এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে মোটামুটি সারা বছরই আবেদন করা যায় এই স্কলারশিপের জন্য।

http://wbcmo.gov.in/donation.aspx


স্বামী বিবেকানন্দ মেরিটকাম মিনস স্কলারশিপ


রাজ্য সরকার দ্বারা প্রচলিত একটি বিশেষ স্কলারশিপ হলো স্বামী বিবেকানন্দ মেরিটকাম মিন্স স্কলারশিপ এই স্কলারশিপ এর জন্য বিকাশ ভবনে গিয়ে আবেদন করতে হয় তবে এই স্কলারশিপের আবেদন করার জন্য বিশেষ কিছুর শর্তগুলি প্রযোজ্য এই স্কলারশিপের আবেদন করার জন্য পশ্চিমবঙ্গে বাসিন্দা হতে হবে এবং এর পাশাপাশি রাজ্য সরকারের স্কুল এবং কলেজগুলো থেকে পরীক্ষা দিতে হবে মাধ্যমিকের পঁচাত্তর পার্সেন্ট এবং উচ্চমাধ্যমিকে ৭৫ পার্সেন্ট নম্বর প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপ এর জন্য আবেদন করতে পারবে স্নাতক স্নাতক স্তর ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে অনার্সের বিষয়ে পঞ্চানপার্সেন্ট নম্বর পেতে হবে এর পাশাপাশি শিক্ষার্থীর পারিবারিক বার্ষিক আয় ষাট হাজার কম হতে হবে তবেই এই স্কলারশিপের আবেদন করা যাবে

https://svmcm.wbhed.gov.in/



ওয়েসিস 

তপশিলি জাতি বা উপজাতি এবং অনগ্রসর শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এই স্কলারশিপ চালু করা হয়, বিদ্যালয় প্রাথমিক স্তর থেকে শুরু করে অর্থাৎ মাধ্যমিকের আগে থেকে শুরু করে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করা পর্যন্ত এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় এছাড়াও অন্যান্য টেকনিশিয়ান লাইনে যে সমস্ত শিক্ষার্থী রয়েছে তাদেরকেও এই স্কলারশিপের সুবিধা দেওয়া হয়।


https://oasis.gov.in/


জগদীশ বসু ন্যাশনাল টেলেন্ট সার্চ স্কলারশিপ


এই স্কলারশিপ টি শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য জগদীশ বসু ন্যাশনাল সাইন্স ট্যালেন্ট সার্চ ক্লাব হলো রাজ্য সরকার একটি সংস্থা। প্রতিবছর ডিসেম্বর মাসে এই সংস্থা থেকে একটি পরীক্ষায় আয়োজন করা হয়। এই পরীক্ষা মাধ্যমিকের 75 পার্সেন্ট পাওয়ার শিক্ষার্থীরা উচ্চ মাধ্যমিকের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা এবং গ্রেজুয়েশনের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা দিতে পারেন এই স্কলারশিপের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে তবে এই স্কলারশিপ এর সুবিধা পাওয়া যায়।


https://jbnsts.ac.in/


মেরিট কাম মিনস

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের জন্য এই স্কলারশিপ টি চালু করা হয়েছে মাধ্যমিকের আগে থেকে শুরু করে মাস্টার ডিগ্রী অর্জন করা পর্যন্ত প্রত্যেক সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন এর পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনিক্যাল ছাত্র-ছাত্রেও এই স্কলারশিপ এর জন্য আন্দোলন করতে পারেন


https://wbchse.wb.gov.in/student/scholarship/west-bengal-govt-merit-c

um-means-scholarship-scheme/

যোগ্য দের খুজতে নতুন পোর্টাল চালু করলেন মোদী সরকার

 


যোগ্য দের খুজতে নতুন পোর্টাল চালু করলেন মোদী সরকার





কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে বাংলার যে সব শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী চাকরি হারিয়েছেন, তাঁদের আইনি লড়াইয়ে পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। সেই মতো বুধবার চাকরিহারা যোগ্য প্রার্থীদের খুঁজতে এবং তাঁদের আইনি সহায়তা দিতে নতুন পোর্টাল চালু করল বিজেপি। চালু করা হল একটি হেল্পলাইন নম্বরও।


ওই পোর্টালে চাকরিহারানো শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীরা নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন। আইনের পথে তাঁদের পাশে থাকবে বিজেপি। এ ছাড়া, হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেও সাহায্য চাওয়া যেতে পারে। 


রাজ্য বিজেপির তরফে বুধবার রাতে নতুন পোর্টাল চালুর কথা ঘোষণা করা হয়েছে। www.bjplegalsupport.org ওয়েবসাইটে গিয়ে আইনি সহায়তা চাইতে পারবেন চাকরিহারারা। হেল্পলাইন নম্বরটি হল— 9150056618. নম্বর এবং পোর্টাল প্রকাশ করে বলা হয়েছে, ''বাংলার যোগ্য শিক্ষকেরা আইনি সহযোগিতার জন্য নাম এবং তথ্য নথিভুক্ত করুন আমাদের পোর্টালে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নির্দেশ অনুযায়ী, আমরা যোগ্য চাকরিহারাদের পাশে থাকতে দায়বদ্ধ। তাই আমাদের আইনি সহায়তার ওয়েবসাইট এবং ফোন নম্বর চালু করা হল।''


গত শুক্রবার লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে এসেছিলেন মোদী। বর্ধমানে ছিল তাঁর প্রথম সভা। ওই দিন এসএসসি দুর্নীতি মামলায় হাই কোর্টের রায়ে চাকরি হারানো শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে দুর্নীতির অভিযোগে তুলোধনা করে তিনি জানিয়েছিলেন, চাকরি হারানো যোগ্যদের আইনি ও সামাজিক লড়াইয়ে পাশে থাকতে তাঁর দলকে নির্দেশ দিয়েছেন। আইনি পরামর্শদাতা দল এবং সমাজমাধ্যম দল গঠনের নির্দেশও দিয়েছেন বাংলার বিজেপি নেতৃত্বকে। মোদী বলেন, ''যতই নির্বাচনের ব্যস্ততা থাকুক, রাজ্য নেতারা এই কাজ করবেন। যাঁরা পাপ করেছেন তাঁদের সাজা হোক। কিন্তু অনেকে সৎ রয়েছেন। যাঁদের কাছে সব ডিগ্রি ঠিকঠাক রয়েছে, তাঁদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি যে কাজ করবে, সেটা মোদীর গ্যারান্টি।''


উল্লেখ্য, এসএসসি 'দুর্নীতি' মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগপ্রক্রিয়া বাতিল ঘোষণা করেছিল কলকাতা হাই কোর্ট। চাকরি গিয়েছিল ২৫,৭৫৩ জনের। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। শীর্ষ আদালত আপাতত চাকরি বাতিলের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। তবে তাতে আশঙ্কার মেঘ পুরোপুরি কাটেনি। এই মামলায় আবার ১৬ জুলাই শুনানি হবে। অযোগ্য প্রমাণিত হলে চাকরি হারাতে হবে, এই মর্মে মুচলেকাও দিতে বলা হয়েছে প্রার্থীদের। সেই সংক্রান্ত আইনি লড়াইয়ে এ বার চাকরিহারাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল বি

জেপি।



বাড়ি বাড়ি বিনামূল্যে ওয়াইফাই ইনস্টল করছে সরকার! কী ভাবে আবেদন করবেন

 

বাড়ি বাড়ি বিনামূল্যে ওয়াইফাই ইনস্টল করছে সরকার! কী ভাবে আবেদন করবেন






চিন্তা বাড়ল এয়ারটেল এবং জিও’র। বিনামূল্যে ওয়াইফাই ইনস্টল করে দিচ্ছে সরকার অধীনস্থ টেলিকম সংস্থা বিএসএনএল। সম্প্রতি এই পরিষেবার কথা জানিয়েছে বিএসএনএল। নতুন গ্রাহকদের জন্য এই সুবিধা থাকবে বলে জানা গিয়েছে। এই অফারের অধীনে আপনিও কোনও ইনস্টলেশন চার্জ ছাড়াই বাড়িতে ওয়াইফাই বসাতে পারবেন। কী ভাবে আবেদন বিস্তারিত জেনে নিন।


এয়ারটেল, জিও এবং ভোডাফোন আইডিয়াকে পালটা দিল বিএসএনএল। টেলিকম বাজারে নতুন অফারের ঘোষণা করেছে সংস্থা। যেই অফারের অধীনে বিনামূল্যে বাড়িতে ওয়াইফাই বসাবে বিএসএনএল। সরকার অধীনস্থ ভারত সঞ্চার নিগম লিমিটেডের এই অফারে বহু মানুষ উপকৃত হবেন বলে মনে করা হচ্ছে।


অফারের মেয়াদ বাড়িয়েছে বিএসএনএল


ব্রডব্যান্ড পরিষেবা নিতে চাইলে এটি একটি ভালো সুযোগ হতে পারে। কারণ আপনাকে কোনও ইনস্টলেশন চার্জ দিতে হবে না। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বাড়িতে মেশিন সেটআপ করে দেবে বিএসএনএল। এই অফারটি গত বছরই ঘোষণা করেছিল সংস্থা। যা শেষ হয়েছে 31 মার্চ। তবে এদিন গোটা বছরের জন্য অফারের মেয়াদ বাড়িয়েছে বিএসএনএল।


নতুন গ্রাহকদের এই সুবিধা দেওয়া হবে। বর্তমানে ইন্টারনেটের দরকার সকলের। স্মার্টফোন, ল্যাপটপ-সহ একাধিক ডিভাইসে চলে ইন্টারনেট। আর সেই চাহিদা পূরণ করে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা। সেলুলার নেটওয়ার্কের পাশাপাশি ব্রডব্যান্ড পরিষেবাও দিয়ে থাকে বিএসএনএল। যারা বাড়িতে নতুন ওয়াইফাই বসাতে চান তারা সংস্থার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারেন।


নতুন ওয়াইফাই সেট বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে কিন্তু বাজেট কম, সেক্ষেত্রে এই প্ল্যান বেছে নিতে পারেন। কারণ ব্রডব্যান্ড প্ল্যানের বাইরে এক টাকাও বাড়তি খরচ করতে হবে না। সাধারণত কেবিল এবং অন্যান্য ইকুইপমেন্টের জন্য একটি নির্দিষ্ট টাকা চার্জ করে সংস্থা। তবে এই অফারের সেই টাকা দিতে হবে না।


বিএসএনএল ব্রডব্যান্ড যে ভাবে আবেদন


বর্তমানে ভারত ফাইবার এবং এয়ার ফাইবার ব্রডব্যান্ড পরিষেবা দিয়ে থাকে বিএসএনএল। আর দুই প্ল্যানেই পাওয়া যাচ্ছে ফ্রি ইনস্টলেশন। আপনি যদি অনলাইনে আবেদন করতে চান তাও পারবেন। এর জন্য কোম্পানির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে। সেখানে গিয়ে নতুন কানেকশনের জন্য আবেদন করতে হবে।


ঠিকানা ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে আবেদন জমা করতে হবে। বিএসএনএল ভারত ফাইবার ও এয়ার ফাইবারের অধীনে একাধিক প্ল্যান রয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট প্ল্যান বেছে নিয়ে আবেদন করতে পারেন। তবে বিএসএনএলের এই সিদ্ধান্তে কিছুটা ব্যাকফুটে জিও এবং এয়ারটেল


ব্যাকফুটে জিও ও এয়ারটেল


দেশের দুই বৃহত্তম সংস্থা জিও এবং এয়ারটেলও ব্রডব্যান্ড পরিষেবা দিয়ে থাকে। আর ওয়াইফাই বসাতে গেলে একটি নির্দিষ্ট টাকা ইনস্টলেশন চার্জ বাবদ দিতে হয় দুই সংস্থাকে। যা বিএসএনএলের প্ল্যানে দিতে হবে না। ফলে সংস্থার নতুন অফার ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করতে পারে

 বলে মনে করা হচ্ছে।