‘১০ লক্ষ চাকরি দেব’, রোজগার মেলায় ঘোষণা মোদীর,

 


‘১০ লক্ষ চাকরি দেব’, রোজগার মেলায় ঘোষণা মোদীর, 


বিলি করলেন ৭৫ হাজার নিয়োগপত্র

শনিবার ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে রোজগার মেলা কর্মসূচি থেকে ৭৫,০০০ জন নির্বাচিত প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কেন্দ্র


প্রতিশ্রুতি মেনে দীপাবলির আগেই চাকরি দেওয়ার ‘রোজগার মেলা’ কর্মসূচি শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে ৭৫,০০০ জন নির্বাচিত প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন তিনি। ওই কর্মসূচিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘কোভিড পরিস্থিতি এবং তার পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নানা সমস্যার জেরে অর্থনীতিতে আঘাত এসেছে। সেই আঘাত থেকে দেশের যুবসমাজকে রক্ষা করতেই এই উদ্যোগ।’’





শনিবার মোদী যাঁদের হাতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিয়োগপত্র তুলে দিয়েছেন তাঁরা কেন্দ্রীয় সরকারের ৩৮টি মন্ত্রকের গ্রুপ এ এবং বি (গেজেটেড), গ্রুপ বি (নন-গেজেটেড) এবং গ্রুপ সি-র বিভিন্ন পদে যোগ দেবেন। অতিমারি এবং তাঁর পরবর্তী অনিশ্চতার কারণে বেশ কয়েকটি দেশে, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং বেকারত্বের মতো সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে শনিবার জানান প্রধানমন্ত্রী। গত এক শতাব্দী ধরে কর্মসং‌স্থানের সমস্যা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘১০০ বছরের এই সমস্যার ১০০ দিনের মধ্যে সমাধান করা সম্ভব নয়।’’


যে পদগুলির জন্য নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর, কনস্টেবল, এলডিসি, স্টেনোগ্রাফার, পিএ, আয়কর ইন্সপেক্টর, এমটিএস এবং অন্যান্য। এই পদগুলিতে সংশ্লিষ্ট দফতর বা মন্ত্রকগুলির দ্বারা অথবা ইউপিএসসি, এসএসসি ও রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের দ্বারা নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রধানমন্ত্রী শনিবার জানান, কোভিড পর্বে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পের (এমএসএমই) সহায়তায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করেছে কেন্দ্র। ওই ক্ষেত্রে কর্মরত অন্তত দেড় কোটি মানুষ তাতে উপকৃত হয়েছেন।


জুন মাসে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছিল, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে দেড় বছরের মধ্যে ১০ লক্ষ নিয়োগ করার লক্ষ্য নিয়েছেন মোদী। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতেই এই ‘রোজগার মেলা’র উদ্যোগ। কিন্তু হিমাচল প্রদেশে ভোট ঘোষণার পর প্রধানমন্ত্রীর এই কর্মসূচি নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। এখনও ঘোষণা না হলেও চলতি বছরে মোদী রাজ্য গুজরাতেও বিধানসভা ভোট হওয়ার কথা। প্রসঙ্গত, ক্ষমতায় এলে বছরে ২ কোটি চাকরির বন্দোবস্ত করবেন বলে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মোদী। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি বলে কর্মসংস্থান নিয়ে মোদী সরকারকে একাধিক বার নিশানা করেছে কংগ্রেস, তৃণমূল, বাম-সহ বিরোধী শিবির। শনিবার কংগ্রেসের তরফে রোজগার মেলাকে ‘ভোটের আগে নাটক’ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে।

লক্ষী ভান্ডার বড় udate

 পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিবারের মহিলা প্রধানকে আর্থিক সহায়তা ব্যবস্থা প্রদানের জন্য একটি নতুন প্রকল্প চালু করেছে। এই কল্যাণমূলক প্রকল্পটি "পশ্চিমবঙ্গ লক্ষ্মী ভান্ডার স্কিম 2022" বা লক্ষ্মী ভাণ্ডার যোজনা নামে পরিচিত। এই প্রকল্পে, সেই সমস্ত মহিলা পরিবারকে আয় সহায়তা প্রদান করা হবে যাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য আয়ের কোনো উৎস নেই। আজ, আমরা এই নিবন্ধটির মাধ্যমে আপনার সাথে এই সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য, স্কিম যেমন মানদণ্ড, সুবিধা এবং সমস্ত কিছু শেয়ার করতে চাই।





সাধারণ জাতি বিভাগের পরিবারগুলিকে তাদের আয় সহায়তার জন্য প্রতি মাসে প্রায় 500 টাকা দেওয়া হয়ে থাকে তারা এবারে পেতে চলেছে 750 টাকা অথাৎ 250 টাকা বাড়ানো হলো। এবং SC এবং ST বর্ণ বিভাগের মহিলা প্রধানদের তাদের ব্যক্তিগত আয় সহায়তার জন্য প্রতি মাসে প্রায় 1000 টাকা দেওয়া হয়ে থাকে তারা পাবেন এবার থেকে 1250 টাকা অথাৎ 250 টাকা বাড়ানো হলো।


একটি পরিবারের খরচের জন্য মাসিক গড় খরচ হল । 5249. পশ্চিমবঙ্গ সরকার বার্ষিক খরচ বহন করবে Rs. এই প্রকল্পের জন্য 11,000 কোটি টাকা।


এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রদত্ত আর্থিক সহায়তার সাহায্যে, পরিবারের মাসিক ব্যয়ের 10% থেকে 20% কভার করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয় তা সরাসরি পরিবারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।


পশ্চিমবঙ্গ লক্ষ্মী ভান্ডার স্কিম 2022-এর জন্য যোগ্যতার মানদণ্ড


সাধারণ শ্রেণীর জন্য যাদের 2 হেক্টরের বেশি জমি রয়েছে তারা এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারবেন না।


আবেদনকারীকে অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের নাগরিক হতে হবে।


করদাতা পরিবার লক্ষ্মী ভান্ডার স্কিম পশ্চিমবঙ্গের জন্য আবেদন করার যোগ্য নয়।


SC/ST ক্যাটাগরির সমস্ত পরিবার এর জন্য নিবন্ধন করতে পারে।

ভারত সরকার নতুন আইন

 ভারত সরকার নতুন আইন


বহুদিন ধরেই নয়া শ্রম আইন বা লেবার কোড নিয়ে জল্পনা চলছে। এই লেবার কোডের শুধু একটি নয় একাধিক নতুনত্ব বিষয় রয়েছে, যা আখেরে লাভ দেবে সাধারণ কর্মীদেরকে। সংসদে বাদল অধিবেশন চলাকালীন কেন্দ্রীয় শ্রম প্রতিমন্ত্রী রামেশ্বর তেলি এই নয়া লেবার কোডের প্রসঙ্গে আলোচনাও করেছিলেন। গত ১লা জুলাই থেকে গোটা দেশে এই লেবার কোড চালুর পরিকল্পনা করেছিল কেন্দ্র। কিন্তু একাধিক বিভ্রান্তির জেরে তা আর হয়ে ওঠেনি। এই নয়া শ্রম আইন কবে থেকে চালু হবে, তার জন্য সকলেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।


কেন্দ্রীয় শ্রম প্রতিমন্ত্রী রামেশ্বর তেলি জানিয়েছেন, কবে থেকে এই নয়া শ্রম আইন দেশজুড়ে লাগু করা হবে সে বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে যত দ্রুত সম্ভব এই শ্রম কোড লাগু করার পরিকল্পনা রয়েছে কেন্দ্রের। এখনও কয়েকটি রাজ্য শ্রম কোড লাগু করা নিয়ে নিজেদের মতামত জানায়নি। সেগুলি পাওয়া গেলেই নয়া শ্রম আইন দ্রুত কার্যকর করা হবে। 


শ্রম মন্ত্রকের একটি সূত্রে দাবি, ২০২২ সালের ১লা অক্টোবর থেকেই ধাপে ধাপে এই শ্রম আইনের বিভিন্ন কোডগুলি চালু করার কথা ভাবছে কেন্দ্র।



নয়া লেবার কোডে কী কী রয়েছে?


নয়া লেবার কোডের সুবিধা ও অসুবিধা দুইই রয়েছে। নতুন নিয়মে কর্মীরা সপ্তাহে তিন দিন ছুটি নিতে পারবে। তবে ৩ দিন ছুটি থাকলেও সাপ্তাহিক কাজের সময়ে কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। সপ্তাহে ৪৮ ঘণ্টা কাজ করতে হবে কর্মীদের। কোনও কর্মী প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা করে সপ্তাহে চারদিন কাজ করে তিন দিন ছুটি নিতে পারেন। পাশাপাশি তিন মাসে ওভার টাইম ৫০ ঘণ্টা থেকে বৃদ্ধি করে ১২৫ ঘণ্টা করা হয়েছে।


এছাড়া পরিবর্তন এসেছে বেতনের গঠনেও। জানানো হয়েছে কর্মীর Basic Salary হবে মোট বেতনের ৫০ শতাংশ। এর অর্থ হল কর্মীর EPF-অবদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। উলটো দিকে Take Home Salary-র পরিমাণ কমবে।



Whatsapp মাধ্যমে All Document Download

 হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে কীভাবে আধার, প্যান ডাউনলোড করবেন:


MyGov হেল্পডেস্ক চ্যাটবট ব্যবহার করে, আপনি সহজে কয়েকটি সহজ ধাপে আপনার যেকোনো অফিসিয়াল নথি ডাউনলোড এবং অ্যাক্সেস করতে পারবেন। নথিগুলির মধ্যে রয়েছে আধার কার্ড, প্যান, ড্রাইভিং লাইসেন্স, মার্কশিট এবং আরও অনেক কিছু। সুতরাং, যদি আপনি এখনও ওয়েবসাইট বা অ্যাপের মাধ্যমে DigiLocker চালাতে সমস্যায় পড়েন, তাহলে WhatsApp চ্যাটবট পরিষেবা আপনার জন্য। আধার কার্ড থেকে প্যান এমনকি মার্কশিট পর্যন্ত, হোয়াটসঅ্যাপে আপনার জন্য যে কোনও সময় সবকিছু উপলব্ধ থাকবে।



ধাপ 1: আপনার ফোনে MyGov হেল্পডেস্ক যোগাযোগ নম্বর হিসাবে +91-9013151515 সংরক্ষণ করুন ।

ধাপ 2: এখন WhatsApp খুলুন এবং আপনার WhatsApp পরিচিতি তালিকা রিফ্রেশ করুন।

ধাপ 3: MyGov Helpdesk Chatbot অনুসন্ধান করুন এবং খুলুন।

ধাপ 4: এখন MyGov হেল্পডেস্ক চ্যাটে 'নমস্তে' বা 'হাই' টাইপ করুন।

ধাপ 5: চ্যাটবট আপনাকে ডিজিলকার বা কোভিন পরিষেবার মধ্যে বেছে নিতে বলবে। এখানে 'DigiLocker Services ' নির্বাচন করুন।

ধাপ 6: এখন চ্যাটবট জিজ্ঞাসা করবে আপনার একটি ডিজিলকার অ্যাকাউন্ট আছে কিনা, তাই এখানে 'হ্যাঁ' এ আলতো চাপুন। আপনার যদি একটি না থাকে তবে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা ডিজিলকার অ্যাপে গিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।

ধাপ 7: চ্যাটবট এখন আপনার DigiLocker অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক এবং প্রমাণীকরণের জন্য আপনার 12-সংখ্যার আধার নম্বর চাইবে। আপনার আধার নম্বর লিখুন এবং পাঠান।

ধাপ 8: আপনি আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি OTP পাবেন। চ্যাটবটে প্রবেশ করুন।

ধাপ 9: চ্যাটবট তালিকা আপনাকে আপনার DigiLocker অ্যাকাউন্টের সাথে যুক্ত সমস্ত নথির একটি তালিকা দেখাবে।

ধাপ 10: আপনার নথিটি ডাউনলোডের জন্য তালিকাভুক্ত নম্বরটি টাইপ করুন এবং এটি পাঠান।




Pradhan Mantri Kushal Vikas Yojona/Rail free traning course

 Indian Railways Techinal Training: ফ্রি-তে টেকনিক্যাল ট্রেনিং দিচ্ছে রেল, চাকরির সুযোগ, কীভাবে আবেদন?


Indian Railways Free Techinal Training: নিখরচায় প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে ভারতীয় রেল। ট্রেনিং শেষে পাবেন সার্টিফিকেট। কীভাবে কোথায় আবেদন করতে হবে?


শুরু হয়েছে রেল কৌশল বিকাশ যোজনা।

২০২১ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরে সূচনা।

দশম শ্রেণি পাশ করলেই এই ট্রেনিং নেওয়া যাবে।

যাত্রী ও পণ্য পরিবহণ ছাড়াও হাতেকলমে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে ভারতীয় রেল। প্রশিক্ষণ পর চাকরির সম্ভাবনা বাড়ে। কর্মহীন যুবকদের রোজগারের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি রয়েছে রেল। শুরু হয়েছে রেল কৌশল বিকাশ যোজনা (Rail Kaushal Vikas Yojana)। রেলের প্রতিটি জোনে চলে কর্মশালা। প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার পর শংসাপত্র দেওয়া হয়। 


২০২১ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে রেল কৌশল বিকাশ যোজনা। স্বাধীনতার ৭৫ বছর উদযাপনে প্রধানমন্ত্রীর অমৃত মহোৎসবের অঙ্গ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনার অন্তর্গত রেলের এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। 


রেল কৌশল বিকাশ যোজনার মূল উদ্দেশ্য বিভিন্ন বিষয়ে হাতেকলমে যুবক-যুবতীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া। এতে তাঁদের কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা বাড়বে। রেলের ১৭টি জোন এবং ৭টি কারখানায় ৭৫টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। ১৮ কাজের দিনে ১০০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৫০ হাজার যুবক-যুবতীকে ট্রেনিং দেওয়ার লক্ষ্য রেলের।


দশম শ্রেণি পাশ করলেই এই ট্রেনিং নেওয়া যাবে। বয়স থাকতে হবে ১৮ থেকে ৩৫-র মধ্যে। বিনামূল্যে ট্রেনিং দেবে রেল। রেলের বিজ্ঞাপন দেখে অনলাইনে আবেদন করলে প্রশিক্ষণের সুযোগ মিলবে। প্রশিক্ষণের শেষে পাবেন শংসাপত্র। 

      

Detail Youtube video:https://youtu.be/ZlbFot0kwxc

পূর্ব মধ্য রেলের জনসংযোগ আধিকারিক বীরেন্দ্র কুমার জানান, রেল কৌশল বিকাশ যোজনায় প্রশিক্ষণ নিতে চাইলে railkvy.indianrailways.gov.in ওয়েবসাইট দেখুন। সেখানে বিশদে সব জানতে পারবেন। অনলাইনে আবেদনের সুযোগও রয়েছে। ন্যূনতম দশম শ্রেণি পাশ হতে হবে আগ্রহী প্রার্থীদের।   


রেল কৌশল বিকাশ যোজনার অন্তর্গত ৭ থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত ৯২ জন প্রশিক্ষণপ্রাপ্তকে শংসাপত্র দিয়েছে পূর্ব মধ্য রেলওয়ে (eastern Central railway)। পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় ইলেকট্রিক লোকোমোটিভ  প্রশিক্ষকেন্দ্রে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১৮ জন প্রশিক্ষণপ্রাপ্তকে দেওয়া হয়েছে শংসাপত্র। হরনৌতে রেলের কামরা সারানো ও ওয়েল্ডিংয়ের ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে ২০জনকে। সেই সঙ্গে সমস্তিপুরের রেল কারখানায় প্রশিক্ষণ পেয়েছেন ১৫ জন। দানাপুরে ১৯ জনকে দেওয়া হয়েছে সার্টিফিকেট। সব প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরাই জানিয়েছেন, দারুণ উপকার হয়েছে। আগামী দিনে চাকরি পেতে সুবিধা হবে।       



প্রাইমারি পরীক্ষা ও ইন্টারভিউ জানানো হলো

 


অবশেষে প্রকাশিত হল বহু প্রতীক্ষিত দু’টি বিজ্ঞপ্তি। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের টেট-এ বসা এবং ইতিমধ্যেই উত্তীর্ণদের ইন্টারভিউয়ে বসার বিজ্ঞপ্তি বৃহস্পতিবার রাতে প্রকাশিত হয়েছে। পুজোর আগে এই জোড়া বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল সরকার তথা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। প্রার্থীদের মুখে স্বভাবতই স্বস্তির হাসি ফুটবে এই খবরে। পুজোটা আরও বেশি আনন্দমুখর হবে। প্রসঙ্গত, ১১ ডিসেম্বর টেট নেওয়ার কথা আগেই ঘোষণা করেছে পর্ষদ।

১৪ অক্টোবর টেট-এ বসার অনলাইন ফর্ম জমা নেওয়ার তথ্য প্রকাশ করবে পর্ষদ। জেনারেল ক্যাটিগরির প্রার্থীদের আবেদন করতে ১৫০ টাকা দিতে হবে। সংরক্ষিত শ্রেণিভুক্তদের ক্ষেত্র বিশেষে তা ১০০ টাকা এবং ৫০ টাকা। শুধুমাত্র অনলাইনেই সেই টাকা জমা দেওয়া যাবে। উচ্চ মাধ্যমিকে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর এবং দু’বছরের ডিপ্লোমা ইন এলিমেন্টারি এডুকেশন বা ডিএলএড কোর্স উত্তীর্ণ হলে টেট-এ বসা যাবে। এছাড়া, কেন্দ্রীয় নিয়ামক সংস্থা এনসিটিই এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী এর বিকল্প শিক্ষাগত যোগ্যতাও রয়েছে। টেট-এ উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য ন্যূনতম ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট বলা হয়েছে, টেট-এ উত্তীর্ণ হওয়া মানেই শিক্ষকতার চাকরির অধিকার অর্জন নয়। সেটি চাকরি পাওয়ার প্রাথমিক মাপকাঠি মাত্র।


১১ হাজারের বেশি শূন্যপদের কথা আগেই ঘোষণা করেছে পর্ষদ। তাতেও নিয়োগ হবে। ইতিমধ্যেই যাঁরা টেট-এ উত্তীর্ণ এবং অবশ্যই ডিএলএড পাশ করেছেন, তাঁরা ইন্টারভিউয়ে বসার জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। তার জন্য ২০০ টাকা ফি ধার্য করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর থেকে www.wbbpe.org এবং http://wbbprimaryeducation.org ওয়েবসাইট দু’টিতে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। সমস্ত তথ্য খতিয়ে দেখার পর প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ে ডাকা হবে। তবে, বহু প্রার্থী আবেদন জানিয়েছিলেন, সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৪০ বছর থেকে বাড়ানো হোক। কারণ, তাঁরা যখন টেট উত্তীর্ণ হয়েছিলেন, তখন তাঁদের বয়স অনেক কম ছিল। সেই দাবি অবশ্য এখনও মানেনি সরকার। প্রসঙ্গত, চাকরি পাওয়ার পর এই শিক্ষকদের বেসিক পে হবে ২৮ হাজার ৯০০ টাকা। এর সঙ্গে ডিএ, এইচআরএ এবং অন্যান্য অ্যালাওয়েন্স যোগ হবে।

বর্তমানে কোন কোন পরীক্ষা আবেদন চলছে।

 এখনো পর্যন্ত কোন কোন পদে আবেদন চলছেন





(১)👉সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স,

পদের নাম:-হেড কনস্টেবল ও এস, এস,আই-

শূন্যপদ:- শূন্যপদ রয়েছে ৫৪০ টি।

যোগ্যতা:- উচ্চ মাধ্যমিক পাশ।

আবেদন শেষ তারিখ:-২৫ ই অক্টোবর , ২০২২ বিকেল ৫ টাই।

আবেদন করতে হবে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ।

www.cisfrectt.in



(২)👉পরীক্ষার নাম:-বিহার সিভিল কোর্টে আবেদন।

পদের নাম এবং শূন্যপদ:-বিভিন্ন পদ রয়েছে , শূন্যপদ:-৭৬৯২।

✅যোগ্যতা:-বিভিন্ন পদ অনুযায়ী এই খানে পদের কথা বলা হয়েছে।

আবেদন শেষ তারিখ:-এই খানে আবেদন শেষ তারিখ বলা হয়েছে ২০ই অক্টোবর ২০২২ রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট।

Website:-districts.ecourts.gov.in/Patna



(৩)স্টেট ব্যাংক প্রবেশনারি অফিসার

👉পদের নাম ও শূন্যপদ:-প্রবেশনারি অফিসার ।

মোট শূন্যপদ রয়েছে ১৬৭৩ টি।

যোগ্যতা:-  যেকোনো শাখায় গ্র্যাজুয়েশন পাশ করে থাকলে আবেদন করতে পারবেন।

বয়স:- ২১ থেকে ৩০বছর।

আবেদন শেষ তারিখ:-এই খানে আবেদন শেষ তারিখ ১২ই অক্টোবর।

Website:-www. sbi.co.in


👉(৪)ইন্ডিয়ান অয়েলে apprentice

টেকনেশিয়ান apprentice ও ট্রেড apprentice(Accountand)

✅পদের নাম ও শূন্যপদ:-টেকনেশিয়ান apprentice ও ট্রেড apprentice(Accountand) 

যোগ্যতা:-পদ অনুযায়ী 

শূন্যপদ:-১৫৩৫ টি।

আবেদন শেষ তারিখ:-২৩ই অক্টোবর ২০২২

Website:-www.iocl.com


(৫)👉পূর্ব রেলে নিয়োগ👈


পূর্ব রেলে বিভিন্ন ডিভিশনে নিয়োগ ও আবেদন শুরু হলো।


●পদের নাম ও শূন্যপদ:-পদের নাম

ফিটার ,  ওয়েল্ডার, ইলেকট্রিশিয়ান, মেশিনিস্ট,ওয়ারম্যান, লাইনম্যান,কার্পেন্টের,পিএন্টার,ডিজেল মেকানিক,মেশিনটুল । শূন্যপদ রয়েছে ৩,১১৫।


যোগ্যতা:-মাধমিক ৫০% নাম্বার ও ITI সার্টিফিকেট।


বয়স:-বয়স হতে হবে ১৫ থেকে ২৪ বছর।

এছাড়া SC/ST রা যথাযথ ছাড় পাবেন।


আবেদন শেষ তারিখ:-এই খানে আবেদন করতে গেলে শেষ তারিখ  বলা হয়েছে ২৯ ই অক্টোবর।


Website:-www.rrcer.com

Website        www.er.indianrailways.gov.in











State bank recruitment

  স্টেট ব্যাংকে কয়েক হাজার নিয়োগ দরখাস্ত করবে অনলাইনে ১২ ই অক্টোবর ২০২২ এর মধ্যে

শিক্ষাগত যোগ্যতা:- কোন শিক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো শাখায় গ্রেজুয়েট হতে হবে ফাইনাল ইয়ার সেমিস্টারের ছাত্র-ছাত্রীরা ও দরখাস্ত করতে পারবেন তবে সে ক্ষেত্রে ১১  ডিসেম্বর ২০২২ এর মধ্যে প্রাপ্ত গ্যাজুয়েশনের রেজাল্ট ইন্টারভিউ এর সময়ে দেখাতে হবে। মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং চার্টার্ড একাউন্টেন্ট কোস্ট একাউন্টেন্ট  প্রার্থীরাও দরখাস্ত করতে পারবেনl


বয়স:- বয়স হতে হবে ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে , জন্ম হতে হবে ২/৪/১৯৯২ থেকে ১/৪/ ২০০১ এর মধ্যে তপশিলিরা ৫ বছর ওবিসি রা  তিন বছর আর প্রতিবন্ধীরা ১০ বছর ছাড় পাবেন।

বেতন:-মূল মাইনে ৩৬০০০ থেকে ৬৩,৮৪০ টাকা।

শূন্যপদ:-১৬৭৩ টি (জেনারেল ৬৪৮,ওবি সি ৪৬৪,তপসিলি জাতি ২৭০,তপসিলি উপজাতি-১৩১,ই ডব্লু এস,১৬০)এর মধ্যে দৃষ্টিহীন প্রতিবন্দী ১৮ , বধির প্রতিবন্দী ৩৬ , এল ডি ২১, অন্যান্য ৩৯।

প্রার্থী বাছাই:-প্রার্থী বাছাই হবে অনলাইনে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হবে । সফল হলে মেন পরীক্ষা। তারপর গ্রুপ ডিসকাশন ও ইন্টারভিউয়।

পরীক্ষা তারিখ- ১৭,১৮,১৯,২০ ডিসেম্বর।

পূর্ব ভারতে এই সব জায়গায় কলকাতা, দুর্গাপুর ,হুগলি ,কল্যাণী, শিলিগুড়ি, আসানসোল ,অসম গুয়াহাটি,  শিলচর,  বিহার শরীফ ,ভাগলপুর,।

পরীক্ষা:-পরীক্ষা হবে অবজেক্টিভ ধরনের ১ ঘন্টায় ১০০ নাম্বার।এই পরীক্ষা পাস করলে মেন পরীক্ষা ডাকা হবে।

আবেদন:-আবেদন শেষ তারিখ ১২ অক্টোবর।

Website:-www.sbi.co.in


Website:-https://ibpsonline.ibps.in/sbiposep22/index.php



দুয়ারে সরকার ১ ই নভেম্বর থেকে,

 

    ফের দুয়ারে সরকার ১ ই নভেম্বর থেকে, 

নয়া সংযোজন মৎস্যজীবী রেজিস্ট্রেশন

 ১ নভেম্বর থেকে শুরু হবে পরবর্তী দুয়ারে সরকার। চলবে রবিবার ও অন্যান্য ছুটির দিন বাদে টানা একমাস। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। একই সঙ্গে শুরু হয়ে, ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে পাড়ায় সমাধান শিবির। 

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ, দুয়ারে সরকার শিবির শেষ হওয়ার একমাসের (৩১ ডিসেম্বর) মধ্যেই সমস্ত আবেদনের নিষ্পত্তি করতে হবে। সাধারণ মানুষকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিষেবা দিতেই সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। জানিয়েছেন নবান্নের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক।



খাদ্যসাথী, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারসহ মোট ২৫টি প্রকল্পের সুবিধা পেতে আবেদন করা যাবে এবারের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে। তবে এবার একেবারে নতুন সংযোজন হল মৎসজীবীদের রেজিস্ট্রেশন। মৎস্য উৎপাদনে রাজ্যকে দেশের এক নম্বর করার কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেটা নিশ্চিত করতে ইতিমধ্যেই একাধিক পদক্ষেপ করেছে রাজ্য সরকার। প্রতিটি মৎসজীবীর কাছে প্রয়োজনীয় সহায়তা পৌঁছে দিতে প্রয়োজন নির্দিষ্ট তালিকা। তাই দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে রাজ্যজুড়ে মৎসজীবীদের কাছ থেকে আবেদনপত্র নেওয়া হবে। সেসব যাচাই করে দেওয়া হবে রেজিস্ট্রেশন নম্বরসহ পরিচয়পত্র। আগেও উপকূলবর্তী এলাকায় ছোট আকারে পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে। তবে এবার রাজ্যজুড়ে এই উদ্যোগ নেওয়া হল। গতবারের দুয়ারে সরকার শিবিরে মৎসজীবী ক্রেডিট কার্ড পরিষেবা যোগ করা হয়। 

ভ্রাম্যমাণ দুয়ারে সরকার পরিষেবা চালু হয় গতবার। এবার প্রতিটি জেলায় মোট ক্যাম্পের অন্তত ২০ শতাংশ হবে ভ্রাম্যমাণ। আদিবাসী অধ্যুষিত এবং প্রান্তিক এলাকার মানুষের কাছে বিশেষ শিবির করার নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন। 

প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই ঘোষণা করেছিলেন যে দুর্গাপুজোর পরেই চলতি অর্থবর্ষের দ্বিতীয় দুয়ারে সরকার শিবিরের আয়োজন হবে। ২০২১-২২ অর্থবর্ষ থেকে বছরে দু’বার করে এই শিবির হবে বলে সিদ্ধান্ত নেন মমতা। ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে ইতিমধ্যে চারবার দুয়ারে সরকার শিবির হয়েছে। যেখানে মোট ৮ কোটি ৯ লক্ষ মানুষ এসেছেন। ৫ কোটি ৫৯ লক্ষ পরিষেবা প্রদান করা হয়েছে। এই অর্থবর্ষের প্রথম দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে গিয়েছেন ৫৯ লক্ষ মানুষ এবং ৬৫ লক্ষ পরিষেবা প্রদান করা হয়। 

২৫টি সামাজিক প্রকল্পের পরিষেবা দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে দিতে এই শিবিরের সঙ্গে যুক্ত থাকছে রাজ্য সরকারের খাদ্য, স্বাস্থ্য, মৎস্য, অনগ্রসর শ্রেণি, উচ্চশিক্ষা, পঞ্চায়েত, ক্ষুদ্রশিল্প, শ্রম, কৃষিসহ ১৬টি দপ্তর। আধার সংক্রান্ত পরিষেবা দেখবে রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তর। ৮ নভেম্বর গুরু নানকের এবং ১৫ নভেম্বর বিরসা মুন্ডার জন্মদিন। এই দুই উপলক্ষে রাজ্য সরকার ছুটি ঘোষণা করেছে। তাই, রবিবার বাদে এই দু’দিনও দুয়ারে সরকার ক্যাম্প বন্ধ থাবে।